Blogs

things to consider.jpg

Things to consider when filing income tax returns:

আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা জরুরি:

ব্যক্তি বা কোম্পানি শ্রেণীর করদাতার আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা অতি জরুরী।
 

অর্থবছর অনুয়ায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুতকরা;

  • ই-টিন সার্টিফিকেট
  • সেলারি স্টেটমেন্ট / ট্রেড লাইসেন্স (ব্যবসায়ী হলে)
  • লোন স্টেটমেন্ট/সার্টিফিকেট
  • ডিপিএস স্টেটমেন্ট/ডিপোজিট স্লিপ
  • ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম সার্টিফিকেট/ডিপোজিট স্লিপ
  • শেয়ার সার্টিফিকেট/ডিভেঞ্চার (যদি থাকে)
  • অন্য কোন ডিপোজিট (যদি থাকে)
  • সঞ্চয়পত্র ক্রয় (যদি থাকে)
  • জমি অথবা/ফ্লেট ক্রয় (যদি থাকে)
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • জাতীয় পরিচয়পত্র ফ্ল্যাট
  • অন্যান্য (যদি থাকে)

 

করযোগ্য ও করমুক্ত আয়ের সঠিক হিসাব করা

প্রতিটি আয়ের খাত হতে অনুমোদনযোগ্য বিয়োজনসমূহ বাদ দিয়ে; 

  • মূলবেতন বা  চাকুরি হতে করযোগ্য আয় পরিগণনা করা ।
  • পারকুইজিট ও অন্যান্য ভাতাদির সুবিধাদির আর্থিক মূল্য নির্ধারণ।
  • ভাড়া হতে আয় পরিগণনা করা।
  • কৃষি হতে আয় পরিগণনা করা।
  • ব্যবসা হতে আয় পরিগণনা করা।
  • মূলধনি আয় নির্ধারন করা।
  • আর্থিক পরিসম্পদ হতে আয় পরিগণনা করা।
  • অন্যান্য উৎস হতে আয় পরিগণনা করা।

 

কর রেয়াত ও ছাড়ের সুবিধা গ্রহণ
কর রেয়াতযোগ্য বিনিয়োগের খাতসমূহ: 

  • বাংলাদেশে পরিশোধিত জীবন বিমা পলিসির প্রিমিয়াম বা চুক্তিভিত্তিক “Differed Annuity”
  • ডিপোজিট পেনশন /মাসিক সঞ্চয় স্কিমে প্রদত্ত চাঁদা ( অনুমোদনযোগ্য সীমার অতিরিক্ত নহে)
  • সরকারী সিকিউরিটিজ, ইউনিট সাটিফিকেট মিউচুয়ালফান্ড, ইটিএফ অথবা যৌথ বিনিয়োগ স্কিম ইউনিট সার্টফিকেটে বিনিয়োগ
  • অনুমোদিত স্টক এক্সচেঞ্জের সহিত তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ
  • Provident Fund Act, 1925 এর বিধানাবলি প্রযোজ্য এইরূপ যেকোনো তহবিলে করদাতার চাঁদা
  • করদাতা ও তাহার নিয়োগকর্তা কর্তৃক অনুমোদিত ভবিষ্য তহবিলে প্রদত্ত চাঁদা
  • অনুমোদিত বার্ধক্য তহবিলে প্রদত্ত চাঁদা
  • কল্যাণ  তহবিলে/ গোষ্ঠী বিমা তহবিলে প্রদত্ত চাঁদা
  • যাকাত তহবিলে প্রদত্ত চাঁদা
  • অন্যান্য যদি থাকে
  • সরকারের নির্ধারিত কর ছাড়ের সুযোগ সম্পর্কে জানা ও তা প্রযোজ্য হলে রিটার্নে উল্লেখ করা

 

সঠিক ভাবে ফর্ম পূরণ করা এবং ১ সেট ফটোকপি রাখা

ব্যক্তির জন্য আইটি-১১গফর্ম, আইটি-১১গ (২০১৬) ফর্ম, আইটি-১১গ (২০২৩)ফর্ম ও একপাতার ফর্ম। করদাতার প্রয়োজন অনুয়ায়ী যেকোন একটি ফর্ম পূরণ করবেন। 

কোম্পানির জন্য আলাদা ফর্ম আইটি-১১ঘ (২০২৩) পূরণ করতে হবে। 

 

অন লাইন বা অফলাইনে রিটার্ন দাখিল করা

অনলাইনে: এনবিআরের eReturn পোর্টাল ব্যবহার করে সঠিকভাবে তথ্য ইনপুট দিয়ে অনলাইনে  জমাদিতে পারেন। 

অফলাইনে: বিজ্ঞ কর আইনজীবীর মাধ্যমে অথবাসংশ্লিষ্ট কর অফিসে গিয়েহাতে হাতে জমা দিতে পারেন। 

 

পরিসম্পদ ও দায়ের কোন তথ্য গোপন না করা

করদাতার ব্যক্তি জীবনে অর্জিত সম্পদ ও কোন প্রকার দায় যেমন ব্যাংক ঋণ থাকলে তা উপযু্ক্ত প্রমাণাদিসহ উপস্থাপন করা।

 

রিটার্ন জমার আগে যাচাই করা: 
তথ্য ভুল হলে জরিমানা বা আইনি জটিলতা হতে পারে, তাই জমা দেওয়ার পূর্বে ভালোভাবে একজন করদাতার রিটার্ন যাচাই করা আবশ্যক। 

রিটার্ন সাবমিটের শেষ সময়ের আগেই রিটার্ন সাবমিট নিশ্চিত করা

সাধারণত ৩০ নভেম্বর আয়কররিটার্ন দাখিলের শেষ সময় তবে কর কর্তৃপক্ষ নোটিশ জারি করে রিটার্ন সাবমিটের সময় বাড়াতে পারে। তবে কর জরিমানা এড়াতে নির্ধারিত সময়ের আগে রিটার্ন জমা দেয়া ভাল । 

 

প্রাপ্তি স্বীকারপত্র বা সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা

জমা দেওয়ার পর রিটার্নের প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Acknowledgement Receipt) সংগ্রহ করতে হবে, যা ভবিষ্যতে প্রয়োজন হতে পারে

আপনার যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রশ্ন থাকে বা সাহায্য দরকার হয়, জানাতে পারেন!

 

লেখক: রাজন কুমার দেবনাথ
কর আইনজীবী (আয়কর ও ভ্যাট)
মেম্বার: ঢাকা ট্যাক্সেস বারএসোসিয়েশন

Our Payment Merchants

Newsletter

Please Sign Up, Self Development Technical Training Academy (SDTTA).

Contact Us

  • info@sdttacademy.com
  • +880 1727546514
  • +880 1917024110 (Whatsapp)